১
সত্যিকারার্থে অ্যাকজন দুর্বোধ্য
প্রেমিক খোঁজের দূর্বীন ভাইঙে গ্যাছে গতকাল। তুমি বরঞ্চ খরা ভূমিরোপর আরেকটু
দাঁড়ায়ে থাকো, পুরানমেঘ পেরিয়ে গ্যালেই ওঠে বৃষ্টির রাগ, রঙধনুর
পিঠের ওপ্রে হাত বুলিয়ে দাও সূর্যের ঘেটি ধরে ফাল মারবে রৈদপাখি।
পলিপথ পেরিয়েই দ্যাখ ঠাকুমারাঙ্গে
এখনো বাক্ বিনিময় হয় সুফিবাড়ির।
২
আব্বু তোমার বৈয়স কতো? সন্তানের
এমন টাশকি প্রশ্ন খেয়ে যেকোনো বাবারই ভাইঙতে পারে ভিত্রের মেঘ।
মনে মনে ভাবে সুজিত—
যে দ্যাশে ফাইলে ফাইলে বড়হয়
কৃষিখামার
বাঁইচে থাকতেই কেনা লাগে
স্বীয় শ্মশানখন্ড
সে দ্যাশের মানুষের গড়ায়ু
চায়নাছাতার সম
অর্ককে উদ্দেশ্যে করে, বাবা বরঙ
তোমার আম্মুকে গিয়ে জিগাও ঘরে কি রান্না হৈছে, সময় নাকি
পাকস্থলি।
৩
একদিকে পাহাড় একদিকে নদী
বেকুয়াইশ দুক্ষ
গিলতে গিলতে
গিলতে গিলতে ভিওপি দুপ্রে
চাবাগানের রোদে শুকায় ওনার দেখাদেখি
কেউ কাউরে হজম করতে পারেনি।
শুধু ছোদের গোলি দিয়ে ফুটেছে বাতাসফুল!
ওহে সারেং বাড়ির ঝি
নদীর কানায় কানায় ভৈরছে
শ্রাবণ, পাহাড় পাখ ঝাপটালে কাঁইপে ওঠে পারাপার।
বেশ অন্যরকম। কবিকে শুভেচ্ছা।
ReplyDelete